১. শীতকাল মানেই ত্বক রুক্ষ আর শুষ্ক থাকে। ত্বক ফেটে যায়। এই সময় প্রচুর পরিমানে পানি খেতে হবে যা ত্বক সুস্থ রাখে।
২. পানীয় হিসেবে পান করুন ভেষজ চা। ভেষজ চা শরীর শিথিল রাখে। স্নায়ু চাপ দূর করে। তাই শীতকালে চা খান। এতে হতাশা, উদ্বেগ কমে। ভাল ঘুম হয়।
৩. চিকিৎসকের পরামর্শ নিয়ে ভিটামিন জাতীয় ঔষধ খেতে পারেন। কারণ এগুলো আমাদের রোগ প্রতিরোধ। আমাদের শরীর সুস্থ রাখে বিভিন্ন আক্রমণ থেকে।
৪.মাশরুম একটি অত্যন্ত উপকারী খাবার। যা শরীরে যোগায় শক্তি। মাশরুমে আছে ভিটামিন বি, সি, ডি এবং ক্যালসিয়াম,পটাশিয়াম,মিনারেল, আরগোথিওনিন নামক অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট থাকায় রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়। বিভিন্ন রোগের আক্রমণ থেকে রক্ষা করে।
৫. ভিটামিন সি সমৃদ্ধ খাবার শীতকালে স্বাস্থ্যকর থাকার জন্য জরুরি। টক বা লেবু জাতীয় ফল সেবন করুন। জিঙ্ক জাতীয় খাবার খান। এই খাবার গুলি রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়।
৬. শীতের সময় স্বাস্থ্যকর থাকতে চাইলে ডায়েটে রাখুন প্রচুর ফলমূল এবং শাকসবজি। কারণ, এগুলিতে থাকা পুষ্টি আমাদের সুস্থ রাখে।
৭. আপেল, ওটস এবং বাদাম ফাইবার যুক্ত খাবার। এগুলো ফাইবারের ঘাটতি পূরণ করে। এগুলি শরীরের ওজন এবং কোলেস্টেরলের মাত্রা হ্রাস করে। ডায়াবেটিসের রোগীদের জন্য খুবই জরুরি।
৮. শীতকালে প্রতিদিন শারীরিক অনুশীলন করা গুরুত্বপূর্ণ। কারণ, অনুশীলন বা শরীরচর্চা শরীরকে উষ্ণ রাখতে সাহায্য করে এবং আপনার বিপাক, রক্ত প্রবাহকে উন্নত করে।
৯. শীতের সময় আমরা বেশি অলস ও নিদ্রাহীনতা অনুভব করি। ফলে, কাজের সময় শরীরে কষ্ট অনুভব হয়। তাই শীতকালে সময় মত সঠিক নিদ্রার প্রয়োজন। তবেই সতেজ এবং চাপমুক্ত থাকা যায়।