সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য part-3

সাধারন জ্ঞান এর গুরুত্বপূর্ণ তথ্যাদি 

দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান

কোন বস্তুর ভর কাকে বালে – কোন পদার্থে বিদ্যমান পদার্থের মোট পরিমান কে ভর বলে ।

  • চিনির শরবত হলো – সমসত্ব মিশ্রণ ।
  • পানি কোন ধরনের পদার্থ – যৌগিক পদার্থ ।
  • সোডিয়াম ক্লোরাইড বা সাধারণ লবনের গলনাঙ্ক – 8010c (স্ফুটনাঙ্ক 14650c  ) ।
  • এ পর্যন্ত আবিষ্কৃত মৌলের সংখ্যা – বর্তমানে 112 টি তবে পুরাতন ধারনা মতে 109 টি ।
  • বাতাস কোন জাতীয় পদর্থ – মৌলিক পদার্থ (কারণ বাতাসের উপাদান গুলোকে সহজেই আলাদা করা যায়) ।
  • হাইড্রোজেনের স্ফুটনাঙ্ক – -2530c (গলনাঙ্ক –2590c) ।
  • রাসাযনিক পরিবর্তন হলো – যে পরিবর্তনে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে তা হলো রাসায়নিক পরিবর্তন । এই পরিবর্তনের মাধ্যমে বস্তু পূর্বের অবস্থায় ফিরে আসে না । যেমনঃ লোহার মরিচা পড়া ।
  • ভৌত পরিবর্তন হলো – যে পরিবর্তনে রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটে না ফলে বস্তু পূর্বের অবস্থাতে ফিরে পাওয়া যায় তাই ভৌত পরিবর্তন । যেমনঃ তাপ দিয়ে মোম গলানো, বরফ গলে পানি হওয়া ।
  • মোমবাতি জ্বলতে থাকলে কোন ধরণের পরিবর্তন হয় – রাসায়নিক পরিবর্তন ।
  • পদার্থের গলনাঙ্ক, স্ফুটনাঙ্ক ও ঘনত্ব কোন ধর্ম – ভৌত ধর্ম ।
  • লোহাকে দীর্ঘদিন বাতাসে রেখে দিলে কোন ধরণের পরিবর্তন হয় – রসায়নিক পরিবর্তন ।
  • উর্ধপাতন কি – যে সকল পদার্থকে তাপ প্রয়োগ করলে সরাসরি বাষ্পে পরিনত হয় তাদের উর্ধপাতিত পদার্থ বলে এবং এই বিষয়টিকে উর্ধপাতন বলে ।
  • কয়েকটি উর্ধপাতিত পদার্থের নাম হলো – কর্পূর, নিশাদল, আয়োডিন (I), এ্যামোনিয়াম ক্লোরাইড (NH4CI)
  • স্ফুটনাঙ্ক কিসের উপর নির্ভরশীল – চাপের উপর ।
  • পানির হিমাংক, গলনাঙ্ক ও স্ফুটনাঙ্ক হলো – হিমাংক ও গলনাঙ্ক o0c এবং স্ফুটনাঙ্ক 1000c
  • পরিমাপের মৌলিক রাশি হলো – সাত (৭) টি । যথাঃ দৈর্ঘ্য, ভর, সময়, তাপমাত্রা, তড়িৎ প্রবাহ, দীপন ক্ষমতা ও পদার্থের পরিমান ।
  • পরিমাপের একক হলো – 3 টি । যাথা ঃ  i) C.G.S (Centimenter Gram Second). ii) M.K.S (Meter Gram Second)(  SI). iii) F.P.S (Foot Pound Second).

সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য

  • বিভন্ন পদ্ধতিতে ভরের একক হলো – কিলোগ্রাম(M.K.S), গ্রাম(C.G.S),পাউন্ডাল বা পাউন্ড(F.P.S)
  • আয়তনের একক হলো – ঘনমিটার বা মি.(M.K.S), ঘন সেন্টিমিটার বা সি.সি (C.G.S)
  • আন্তর্জাতিক পদ্ধতি (SI) চালু হয় – 1960 সালে ।
  • দীপন ক্ষমতার একক – ক্যান্ডেল (Cd)
  • কম্পাঙ্কের একক – হার্জ-Hertz (Hz)
  • চাপের একক – প্যাসকেল (আবিষ্কারক বিজ্ঞানী প্যাসকেলের নাম অনুসারে) ।
  • মিটার স্কেল দিয়ে সর্বনিম্ন দৈর্ঘ্য মাপা যায় – ১ মি. মি. ।
  • মিলি মিটারের চেয়ে ছোট দৈর্ঘ্য মাপা হয় – ভার্নিয়ার স্কেল দিয়ে ।
  • ভার্নিয়ার স্কেল আবিষ্কার করেন – গণিত শাস্ত্রবিদ পিয়ারে ভার্নিয়ার ।
  • স্লাইড ক্যালিপার্সের অপর নাম – ভার্নিয়ার ক্যালপার্স ।
  • ভার্নিয়ার স্কেলের দশ ভাগ প্রধান স্কেলের – 9 ভাগের সমান ।
  • অনু ও পরমানু হলো – অনু যৌগিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা এবং পরমানু মৌলিক পদার্থের ক্ষুদ্রতম কণা ।
  • কে সর্বপ্রথম অভিমত প্রকাশ করেন যে “সকল পার্থিব পদার্থ ক্ষুদ্র ক্ষুদ্র অবিভাজ্য কণা দ্বারা গঠিত – গ্রীক দার্শনিক ডেমোক্রিটাস খৃষ্টপূর্ব ৫ম শতাব্দীতে । (তিনিই প্রথম এ অবিভাজ্য কণার নাম দেন এটম (atomos) । এখানে a অর্থ না এবং tomos অর্থ ভাগ করা ।
  • পানির এক মোল – 18 গ্রাম ।

সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য

  • আধুনিক রসায়নের প্রতিষ্ঠাতা – বৃটিশ বিজ্ঞানী (স্কুল শিক্ষক) জন ডাল্টন (1803 সালে)
  • এক মোল বা 18 গ্রাম পানিতে অনু আছে –   টি ।
  • ব্রাউনিয় গতি আবিষ্কার করেন – বৃটিশ উদ্ভিদবিদ রবার্ট ব্রাউন (১৮২৭ সালে) ।
  • অ্যাভোগেড্রো সংখ্যার মান – 6.02 1023
  • পরমানুর স্থায়ীমূল কণিকা – পরমানুর মূল কনিকা ৩ টি । যাথা ঃ ১.ইলেকট্রন, ২. প্রোটন, ৩. নিউট্রন ।
  • ইলেকট্রন আবিষ্কার আবিষ্কর করেন – ১৮৯৭ খ্রিষ্টাব্দে বিজ্ঞানী জে. জে. থমাসন । 
  • নিউট্রন কি – নিউট্রন চার্জ নিরপেক্ষ কণা । ১৯৩২ খ্রিস্টাব্দে বিজ্ঞানী চ্যাডউইক নিউট্রন আবিষ্কার করেন । ইহার ভর প্রায় 1.0089 amu । ইহাকে n দ্বারা প্রকাশ করা হয় ।
  • একটি পরমানু ও একটি নিউক্লিয়াসের ব্যাস –  একটি পরমানু (হাইড্রোজেন) এর ব্যাস 10-10  মিটরর ও একটি নিউক্লিয়াসের ব্যাস 10-14 থেকে 10-15 মিটার ।
  • পরমানু চার্জ নিরোপেক্ষ হয় – পরমানুতে ধণাত্বক প্রোটন ও ঋণাত্বক ইলেকট্রন সমান থাকে তাই।
  • পরমানু ভর বলতে বুঝায় – পরমানু ভর বলতে ইলেকট্রন ও প্রোটনের ভরকে বুঝায় ।
  • তেজস্কিয় পদার্থ হলো – যাদের পারমানবিক সংখ্যা 82 এর চেয়ে বেশী এবং যেগুলো থেকে অবিরাম ভাবে  a, b, y রশ্মি নির্গত হয় তাদের তেজস্কিয় পদার্থ বলে ।
  • কয়েকটি তেজস্কিয় পদার্থের নাম – ইউরেনিয়াম, প্লাটোনিয়াম, নেপচুনিয়াম, রেডিয়াম ।
  • তেজস্কিয়তা প্রথম আবিষ্কার করেন – ফারসি বিজ্ঞানী হেনরী বেকরেল (1896 সালে) ।
  • প্রকৃতিতে সবচেয়ে শক্ত পদার্থ – হীরা ।
  • বস্তুর কোন নুন্যতম কণা রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করে – পরমানু (অনু পরমানুতে বিভক্ত না হয়ে রাসায়নিক বিক্রিয়ায় অংশ গ্রহণ করতে পারে না) ।
  • ব্রেঞ্জ ধাতুর সংকর – পারদ (পারদ একমাত্র মৌলিক পদার্থ যাহা তরল) ।
  • স্টেইনলেস ষ্টিল  কি কি ধাতুর দ্বারা তৈরি – (Fe+Ni+Cr)

সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য

  • বহুরুপী মৌল হলো – কার্বন ও সালফার ।
  • তরলের প্রসারন বলতে বুঝায় – আয়তন প্রসারন ।
  • সবচেয়ে হালকা গ্যাস – হিলিয়াম ।
  • স্বাভাবিক চাপে পানির স্ফুটনাঙ্ক – 1000
  • N.T.P S.T.P বলতে বুঝায় – N.T.P (Normal Temperature & Pressure  S.T.P (Standard Temperature & Pressure)
  • স্বাভাবিক চাপ – 76 সে.মি. পারদ চাপ ।
  • ক্যালরিমিটারের মূলনীতি – গৃহীত তাপ = বর্জিত তাপ ।
  • তাপ সঞ্চলানের পদ্ধতি হলো -৩ টি । যথাঃ ১.পরিবহন, ২. পরিচলন, ৩. বিকিরন ।
  • কোন পদ্ধতিতে তাপ সঞ্চালনের জন্য মাধ্যমের প্রয়োজন নেই – বিকিরন ।
  • তাপ ইঞ্জিন কি – যে যন্ত্রের সাহায্যে তাপ শক্তিকে যান্ত্রিক শক্তিতে রুপান্তর করা যায় তাকে তাপ ইঞ্জিন বলে ।
  • ফ্রিজ বা রেফ্রিজারেটরে কি তরল ব্যবহার করা হয় – ফ্রেয়ন ।
  • খোলা পাত্র অপেক্ষা ঢাকা পাত্রে তাড়াতাড়ি সিদ্ধ হয় – স্ফুটনাঙ্ক বাড়ে বলে ।  
  • বায়ু বন্ডলের কোন উপাদান অতিবেগুনী রশ্মিকে শোষন করে – ওজোন গ্যাস (03) ।
  • কোন স্থানে বায়ু চাপ হঠাৎে কমে গেলে – বায়ু প্রবাহ বেড়ে যায় ।
  • বায়ু চাপ মাপার যন্ত্রের নাম – ব্যারোমিটার ।
  • শুষ্ক বরফ হলো – হিমায়িত কার্বন ডাই অক্সাইড ।
  • কোন ইঞ্জিনে কার্বরেট থাকে – পেট্রোল ইঞ্জিন ।
  • সর্বাপেক্ষা ছোট তরঙ্গ দৈর্ঘ্যের বিকিরন হচ্ছে – গামা রশ্মি ।
  • প্রেসার কুকারে রান্না তাড়াতাড়ি হয় – কারণ প্রেসার কুকারে তরলের স্ফুটনাঙ্ক বৃদ্ধি পায় ।
  • বাদুর অন্ধকারে চলে কি ভাবে – বাদুর চলার পথে শব্দ করে । এই সৃষ্ট শব্দের প্রতিধ্বনি শুনে বাদুর অন্ধকারে চলাচল করে ।
  • DNA এর নাইট্রোজেন বেজ হলো – গোয়ানিন ।

সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য

  • DNA RNA এর পাধান পার্থক্য – DNA তে ইউরাসির থাকে না আর RNA তে থায়ামিন থাকে না ।
  • ভিটামিন ক্ষতস্থান থেকে রক্ত পরা বন্ধ করতে সাহায্য করে – ভিটামিন কে (K)
  • হাঁড় ও দাঁতকে মজবুত করতে সাহায্য করে – ফসফরাস ।
  • মানুষের ক্রোমোজোমের সংখ্যা – ২৩ জোড়া । এর মধ্যে ২২ জোড়া অটোজোম বা সোমাটিক ক্রোমোজোম এবং ১ জোড়া সেক্স ক্রোমোজোম ।
  • জীবাশ্ম জ্বালানির নাম – কয়লা, প্রাকৃতিক গ্যাস, বায়োগ্যাস ইত্যাদি ।
  • জীবাশ্ব জ্বালানি ব্যবহারে পরিবেশে ক্ষতিকারক গ্যাস বৃদ্ধি পাচ্ছে –  কার্বন ডাই অক্সাইড ।
  • নাইট্রোজেন গ্যাস হতে তৈরি করা হয় – ইউরিয়া সার।
  • তাপমাত্রায় পানির ঘনত্ব সবচাইতে বেশি – 40c
  • CNG এর অর্থ – Compressed Natural Gas (রুপান্তরিত প্রাকৃতিক গ্যাস) ।
  • মাইটোকন্ড্রিয়াতে প্রোটিন থাকে – 73% । 
  • রক্তে হিমোগ্লোবিনের কাজ হলো – অক্সিজেন পরিবহন করা । 
  • রঙিন টেলিভিশন থেকে ক্ষতি কারক রশ্মি বের হয় – গামা রশ্মি ।
  • মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কার করে নোবেল পুরস্কার পান – ভিক্টর ফ্রানৎস হেস মহাজাগতিক রশ্মি আবিষ্কার করে  1936 সালে পদার্থ বিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার পান ।
  • হরমনের অভাবে ডায়াবেটিস রোগ হয় – ইনসুলিন ।
  • প্রাণীর মল মূত্র থেকে ব্যাকটেরিয়ার সাহায্যে ফারমেন্টেশন প্রক্রিয়ায় উৎপন্ন হয় – মিথেন ।

সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য

  • ওজন স্তর ক্ষয়ের জন্য দ্বায়ী – CFC (ক্লোরোফ্লোরো কার্বন) । 
  • ভূ-পৃষ্ঠে সবচেয়ে বেশি পাওয়া যায় – নাইট্রোজেন গ্যাস ।
  • মহাকর্ষ হলো – মহাবিশ্বের যে কোন দুইটি বস্তুর মধ্যে আকর্ষন বল ।
  • অভিকর্ষ হলো – পৃথিবীর সাথে অন্য যে কোন বস্তুর আকর্ষন ।
  • g এর মান সবচাইতে বেশি – পৃথিবীর পৃষ্ঠের মেরু অঞ্চলে । (g এর মান 9.81 m/s2 । ভূ-পৃষ্ঠ থেকে উপরে বা নিচে গেলে এর মান কমে । ভূ-পৃষ্ঠে বিষুবীয় অঞ্চলে এর মান সবচেয়ে কম । পৃথিবী কেন্দ্রে g এর মান শূণ্য।)
  •  পৃথিবীর কেন্দ্রে বস্তুর ওজন – শূণ্য ।
  • পৃথিবীর প্রথম মহাশূন্যচারী – রাশিয়ার ইউরি গ্যাগারিন । (১৯৬১ সালের ১২ এপ্রিল) ।
  • মহাশূন্যে পাঠানো প্রথম কৃত্রিম উপগ্রহ – স্পুটনিক-১ ।
  • কোন নভোযানে চড়ে নীল আর্মষ্ট্রং, ইডউইন অলড্রিন, মাইকেল কলিন্স চাঁদে যান – অ্যাপোলো-১১ । (১৯৬৯ সালের ১৬ই জুলাই) ।
  • কাজ ও শক্তি বুঝায় – বল ও সরনের গুনফল হল কাজ । আর কাজ করার সামর্থ্য হল শক্তি ।
  • টারবাইন দ্বারা তৈরি হয় – তাপ শক্তিকে বিদ্যৎ শক্তিতে রুপান্তর করা হয় ।
  • বাংলাদেশের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ প্রাকৃতিক সম্পদ – প্রাকৃতিক গ্যাস ।
  • রাডারে যে তড়িৎ চৌম্বক ব্যবহার করা হয় তার নাম – মাইক্রোওয়েভ ।

সাধারন জ্ঞান -দৈনন্দিন বিজ্ঞান সম্পর্কে কিছু তথ্য

  • এটম বোমা ও হাইড্রোজেন বোমাতে কোন রাসায়নিক বিক্রিয়া ঘটানো হয় – এটম বোমাতে ফিশন ও হাইড্রোজেন বোমাতে ফিউশন ।
  • এটম বোমা আবিষ্কার করেন – অটো হান ।
  • যন্ত্র থেকে পাওয়া যায় – যান্ত্রিক শক্তি ।
  • কাজ ও ক্ষমতার একক – কাজের একক জুল এবং ক্ষমতার একক ওয়াট ।
  • তাপ পরিমাপের যন্ত্রের নাম – তাপ এক প্রকার শক্তি এবং ইহা পরিমাপের যন্ত্রের নাম ক্যালরিমিটার ।
  • সমুদ্রের গভীরতা নির্ণয় করা যন্ত্রের নাম – ফ্যাদোমিটার ।
  • ভূমিকম্প নির্ণায়ক যন্ত্রের নাম –সিসমোগ্রাফ
  • মানুষের শরীরের স্বাভাবিক তাপমাত্রা – 98.40F বা 370C  ।
  • কোন তাপমাত্রায় সেলসিয়াস ও ফারেনহাইট স্কেল একই মান দেয় – -400C
  • তাপমাত্রায় গ্যাসের আয়তন শূণ্য – পরম শূণ্য তাপমাত্রায় ।
  • তাপের প্রধান উৎস হলো – সূর্য।
  • সূর্য পৃষ্ঠের তাপমাত্র – 60000C
  • পরিবাহী বা অর্ধপরিবাহীর তাপমাত্রা বাড়লে – রোধ বাড়ে ।
  • বৈদ্যুতিক পাখা ধীরে ধীরে ঘুরলে বিদ্যুৎ বিল – একই হয় ।

 

Leave a comment

Your email address will not be published. Required fields are marked *